Job

First Security Islami Bank Ltd. || Probationary Officer (19-02-2021) || 2021

All Question

1.

অল্প কয়েক দিনের মধ্যেই দেশে করোনা শব্দাক্তের এক বছর হবে। গত ৩০ বছরে ক্রমাগত দারিদ্র্য কমছিল। করোনাতে দারিদ্রা বাড়ছে। কর্মহীন হয়ে পড়েছে অগণিত মানুষ। এই সংকট মোকাবিলায় প্রধানত ঋণকেন্দ্রিক কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। বিশ্বব্যাপী অভিজ্ঞতা থেকে দেখা যাচ্ছে, শুধু রণভিত্তিক প্রণোদনা দিয়ে অর্থনীতির কাঙ্ক্ষিত পুনরুদ্ধার সম্ভব নাও হতে পারে। উৎপাদনশীল খাতে বিনিয়োগ না হলে কাঙ্ক্ষিত কর্মসংস্থান ধরে রাখা যাবে না, হবে না নতুন কর্মসংস্থান। ফলে সা চাহিদা বাড়ানো দুরূহ হবে। অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে তাই ক্ষণভিত্তিক প্রণোদনার সাথে উৎপাদনশীল খাতেও বিনিয়োগ নিশ্চিত করতে হবে।

(Translate into English)

Created: 1 year ago | Updated: 9 months ago

অল্প কয়েক দিনের মধ্যেই দেশে করোনা শব্দাক্তের এক বছর হবে। গত ৩০ বছরে ক্রমাগত দারিদ্র্য কমছিল। করোনাতে দারিদ্রা বাড়ছে। কর্মহীন হয়ে পড়েছে অগণিত মানুষ। এই সংকট মোকাবিলায় প্রধানত ঋণকেন্দ্রিক কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। বিশ্বব্যাপী অভিজ্ঞতা থেকে দেখা যাচ্ছে, শুধু রণভিত্তিক প্রণোদনা দিয়ে অর্থনীতির কাঙ্ক্ষিত পুনরুদ্ধার সম্ভব নাও হতে পারে। উৎপাদনশীল খাতে বিনিয়োগ না হলে কাঙ্ক্ষিত কর্মসংস্থান ধরে রাখা যাবে না, হবে না নতুন কর্মসংস্থান। ফলে সা চাহিদা বাড়ানো দুরূহ হবে। অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে তাই ক্ষণভিত্তিক প্রণোদনার সাথে উৎপাদনশীল খাতেও বিনিয়োগ নিশ্চিত করতে হবে।

= In a few days, there will be a year of Corona trace in the country. Poverty has been steadily declining for the last 30 years: Poverty is on the rise meanwhile in Covid-19. Countless people have become unemployed. Mainly debt-oriented programs have been taken up to face the crisis. Global experiences have shown that the desired recovery of the economy may not be possible with debt. driven incentives alone. If we do not invest in the productive sector, the desired employment cannot be maintained and new employment will not be created. As a result, it will be difficult to increase the aggregate demand. In order to revive the economy, it is necessary to ensure investment is the productive sector along with debt-based incentives.

9 months ago

Dear Dipto, 
Words fail me on how to express my deepest sympathy on your sudden accident. However I am glad to know that you are improving and I know you will be fit and fine after few days. Now I want to give you good news. As you know, you are the best goal keeper our team has ever had. We had lost our confidence to win the match without you. But, our substitute goal keeper, Tareq gave his best in the match and saved five brilliant attacks, Like always, I played as a midfielder and was excited to assist in two goals made by our team. On first minute of the second half, we have obtained a charge of a free-kick that I could not capitalize into goal but it was very close. Unfortunately Yamin, our main striker had a terrible knee injury in the additional time of second half. Anyway he is fine now after simple treatment. Everybody missed you during the match and is praying for your fastest recovery. 

All of us are planning to go for a trip with the cash money won from the match. But, it's only when you are all okay and can join us. 

As soon as your are normal, we will decide for the destination of the trip. 

Hoping for your quick recovery. May Allah bless you. 

Best wishes 
Pronay Tirki

9 months ago

The issue of women's contribution to agriculture as well as access to land is a crucial issue but it r not given proper recognition. Women play a huge role in agriculture, be it the cultivation of land or processing of the produce or even in households. Globally, women own very little land compared to en and with the ongoing COVID-19 pandemic, this issue has become all the more important to be addressed We need to change our perception of women's role in the work that they are doing. especially in production in rural areas.

= কৃষিতে নারীর অবদানের পাশাপাশি জমিতে প্রবেশের বিষয়টি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তবে এটিকে যথাযথ স্বীকৃতি দেওয়া হয় নি। মহিলারা কৃষিক্ষেত্রে বিশাল ভূমিকা পালন করে, তা জমির চাষ হোক বা উৎপাদনের প্রক্রিয়াকরণ হোক বা এমনকি পরিবারগুলিতেও। বিশ্বব্যাপী পুরুষদের তুলনায় মহিলারা খুব অল্প জমির মালিক এবং চলমান COVID-19 মহামারীতে, এই সমস্যাটি মোকাবিলা করা আরও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। বিশেষত গ্রামীণ অঞ্চলে উৎপাদনে তারা যে কাজ করছে তাতে নারীর ভূমিকা সম্পর্কে আমাদের উপলব্ধি পরিবর্তন করতে হবে।

9 months ago

                                                                                                                   গ্রামীণ অর্থনৈতিক উন্নয়নে ব্যাংকের ভূমিকা

ব্যাংককে বলা হয় অর্থনীতির ধারক ও বাহক। লক্ষ লক্ষ সঞ্চয়ী মানুষের ভরসা হলো ব্যাংক। বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাত আর্থিক খাতের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এক খাত। এ খাতের আওতা ক্রমেই বেড়ে চলেছে। একই সঙ্গে বাড়ছে ব্যাংকিং খাতের সার্বিক সেবামান। ব্যাংকিং ব্যবস্থা হচ্ছে আধুনিকায়ন। মানুষ দ্রুত ব্যাংকিং সেবা পাচ্ছে। যে কোনো দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির বড় চালিকশক্তি হলো ব্যাংকিং খাত। অর্থ গচ্ছিত রাখা, অর্থ লেনদেন করা, বিভিন্ন ধরনের ঋণসেবা প্রদান, দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগ নিশ্চিত করা, এসএমই-এর উন্নয়নসহ নানাবিধ কার্যক্রমে ব্যাংকিং খাত সবচেয়ে বড় ভূমিকা পালন করে থাকে। স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে সোনালী, পূবালী, রূপালী, জনতা ও কৃষি ব্যাংকসহ সব ব্যাংকই ছিল রাষ্ট্রীয়াত্ব ব্যাংক। পাশাপাশি বিশেষায়িত ব্যাংকগুলোও ছিল সরকারি। অর্থনৈতিক যাবতীয় লেনদেন ছিল এ ব্যাংকগুলোকে ঘিরেই। পরবর্তী সময়ে কিছু সরকারি ব্যাংককে আবার বেসরকারি খাতে ছেড়ে দেয়া হয় । 

আশির দশকের প্রারম্ভে ব্যাংকিং খাতকে আরো গতিশীল এবং সেবার মান বাড়ানোর লক্ষ্যে বেসরকারি ব্যাংক চালু করার অনুমোদন দেয়া হয়। ১৯৮২ সালে প্রথম বেসরকারি ব্যাংক হিসেবে এবি ব্যাংক ব্যাংকিং কার্যক্রম শুরু করে। বর্তমানে দেশে ৪০টিরও বেশি বেসরকারি ব্যাংক তাদের কার্যক্রম চালু রেখেছে। এর বাইরে বৈদেশিক বাণিজ্যিক ব্যাংক হিসেবে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক, এইচএসবিসি ব্যাংক, স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়া, ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তানসহ আরো ১০টি ব্যাংক ব্যাংকিং, কার্যক্রম পরিচালনা করছে। রাষ্ট্র পরিচালিত আরো কয়েকটি বিশেষায়িত ব্যাংক যেমন প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক, কর্মসংস্থান ব্যাংক, আনসার ভিডিপি ব্যাংক ও রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকও ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করছে। বর্তমানে সরকারি ৬টি, বিশেষায়িত ব্যাংক ৩টি বেসরকারি ব্যাংক ৪২টি এবং বৈদেশিক ব্যাংক ৯টি মিলে মোট ব্যাংক রয়েছে ৬০টি। শহরের চেয়ে গ্রামেই এখন ব্যাংকের শাখা বেশি। ফলে গ্রামীণ অর্থনীতিতে অভাবনীয় পুনর্জাগরণ লক্ষ করা যাচ্ছে। আধুনিকায়ন এবং তথ্য প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহারের ধারায় গ্রাহকসেবা ও চাহিদা পূরণে বেসরকারি ব্যাংকগুলো গতিশীল ভূমিকা রাখছে। সরকারি ব্যাংকগুলোও তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে দ্রুততম সময়ে গ্রাহকসেবা আধুনিকায়ন করার ব্যাপারে আন্তরিকভাবে সচেষ্ট রয়েছে। এখন কোনো ব্যাংকেই আগের মত টাকা তুলতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থাকতে হয় না। তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহারের কারণেই গ্রাহকরা দ্রুত ব্যাংকিং সেবা পাচ্ছেন। অনলাইন পদ্ধতিতে যে কেউ এখন এটিএম (অটোমেটেড টেলার মেশিন) সেবার আওতায় যে কোন জায়গা থেকে যেমন টাকা তুলতে পারেন তেমনি জমাও দিতে পারেন। প্রতিটি ব্যাংকে আধুনিক জনবল রয়েছে। প্রতিটি ব্যাংকেই বর্তমান প্রজন্মের মেধাবী সৃজনশীল তরুণদের লক্ষ্য করা যায়। ব্যাংকগুলো মুনাফা করে বেশি। প্রবৃদ্ধির হারও বেশি। সরকারি-বেসরকারি ব্যাংকগুলো শুধুমাত্র মুনাফা অর্জনের লক্ষ্যেই কাজ করে না, দেশের উন্নয়ন ও দারিদ্র বিমোচনে সামাজিক দায়বদ্ধতার বিষয়েও অগ্রাধিকার দিয়ে থাকে। সামাজিক দায়বদ্ধতায়ও ব্যাংকগুলোর ভূমিকা প্রশংসনীয়। মেধাবৃত্তি প্রদান, হাসপাতাল ক্লিনিক নির্মাণ, হাসপাতালে বিভিন্ন যন্ত্রপাতি প্রদান, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নির্মাণসহ বিভিন্ন সেবামূলক কার্যক্রম ব্যাংকগুলো পরিচালনা করছে। এছাড়াও ক্রিকেট, ফুটবলসহ বিভিন্ন ক্রিড়া প্রতিযোগিতায় স্পনসর করছে বিভিন্ন ব্যাংক। দেশের দরিদ্র ও অসহায় মানুষের সহায়তায়ও ব্যাংকগুলো অবদান রাখছে। প্রধানমন্ত্রীর তহবিলে অর্থ প্রদানসহ শীতার্ত মানুষের জন্য কম্বল বিতরণ করেও সামাজিক দায়বদ্ধতায় চমৎকার দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে সক্ষম হয়েছে ব্যাংকগুলো। 

সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের শিক্ষা এগিয়ে নিতেও ব্যাংকগুলো বর্তমানে অবদান রেখে চলেছে। দেশের দরিদ্র শিক্ষার্থীদের মধ্যে কোটি কোটি টাকা মেধাবৃত্তি প্রদান করে প্রান্তিক জনগোষ্ঠির লেখাপড়া করার সুযোগ নিশ্চিত করেছে ব্যাংকগুলো। চিকিৎসা ক্ষেত্রে ব্যাংকগুলো এগিয়ে এসেছে। খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক উন্নয়নে বিভিন্ন ব্যাংকের ভূমিকা লক্ষনীয়। সব শ্রেণি ও পেশার মানুষকে ব্যাংকিং সেবার কর্মসূচীর আওতায় আনার জন্য কৃষকদের জন্য ১০ টাকা দিয়ে ব্যাংক হিসাব খোলার ব্যবস্থা করেছে। বাংলাদেশ ব্যাংক। উন্নয়নের প্রধান লক্ষ্য হলো দারিদ্র্য দূরীকরণ। আর দারিদ্র্য দূরীকরণের অবিচ্ছেদ্য অংশ হলো এসএমই খাত। এসএমই খাতের বিকাশে বাংলাদেশ ব্যাংকের বহুমুখী কর্মসূচী প্রশংসনীয়। দেশের দারিদ্র্য বিমোচনে এসএমই খাত হাতিয়ার হিসেবে কাজ করছে। 

সরকারি-বেসরকারি ব্যাংকগুলো এসএমই খাতে হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণ দিয়ে দেশের দারিদ্র্য বিমোচনে বেকার সমস্যার সমাধানে অবদান রেখে দেশের উন্নয়ন অগ্রগতিকে ত্বরান্বিত করে প্রশংসনীয় ভূমিকা রাখছে। জানাি এসএমই ঋণের কারণে সারাদেশে এসএমই শিল্পোদ্যোক্তাদের মাঝে গতির সঞ্চার হয়েছে। এসএমই এর কারণে বিপুল সংখ্যক নারীর জীবনে পরিবর্তন এসেছে। এছাড়াও ব্যাংকিং চ্যানেলে স্বল্প সময়ে রেমিট্যান্স প্রদান, ২৪ সেবা (এটিএম), মোবাইল ব্যাংকিং, স্কুল ব্যাংকিং, প্রবাসী ঋণ, মৎস্য ঋণ, আমদানি বিকল্প শস্য খাতে ৪% হারে সুদে ঋণ প্রদান, দুগ্ধ উৎপাদন ও কৃত্রিম প্রজনন খাতে পুনঃ অর্থায়ন স্কিমের আওতায় কম সুদে ঋণ প্রদান, প্রাণি সম্পদ থা ব্যাংকগুলো ঋণ প্রদান অব্যাহত রেখেছে। বর্গাচাষীদের জন্যও জামানতবিহীন রয়েছে। অন্তভা আর্থসামাজিক উন্নয়ন কৌশলের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে বাংলাদেশ দরিদ্র ও প্রান্তিক কৃষকের জন্য বাস্তবসম্মত পদক্ষের হ করেছে। ব্যাংকিং কার্যক্রমকে প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষের কাছে পৌঁছে দেয়ার জন্য কৃষিবান্ধব এবং গ্রিন ব্যাংকিং ব্যবস্থা থা করা হয়েছে। বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষকে ব্যাংকিং অর্থায়নের মধ্যে এনে অর্থনীতিকে শক্ত ভিত্তির ওপর দাঁড় করানো, এ শ্রেণি ও পেশার মানুষকে জাতীয় উন্নয়নে শামিল করা, সরকারের উন্নয়ন কার্যক্রমকে অন্য উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার ক্ষেতে ব্যাংকগুলোর ভূমিকার কারণে এখন আর কোনো কিছুই অসম্ভব বলে মনে হয় না। ব্যাংকিং খাতের গতিশীলতার করা দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য এগিয়ে যাচ্ছে। ব্যবসায়ী সমাজ দেশের অর্থনীতির অন্যতম প্রধান কারিগর ও চালিকাশক্তি। দেলে উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করতে হলে ব্যবসায়ী সমাজকে নতুন নতুন উদ্যোগ নিয়ে এগিয়ে আসতে হয়। ব্যবসায়ীদের উদ্যোগকে এগিয়ে নিতে হলে ব্যাংকিং খাতের ইতিবাচক ভূমিকাকেও এগিয়ে নিতে হয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের নেতৃত্বে ব্যাংকগুলো সে ভূমিকাই পালন করছে। 

দেশের প্রান্তিক কৃষক, বর্গাচাষী থেকে শুরু করে সর্বস্তরের কৃষকদের বিভিন্ন ধরনের কৃষি ঋণ দিয়ে বাংলাদেশের ব্যাংকগুলে দেশের কৃষি ও কৃষকের উন্নয়নে অভূতপূর্ব অবদান রেখে চলছে। ২০১০ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের অর্থনীতি অনেক উন্নয়ন হয়েছে। বিশেষ করে, ২০১৬ ও ২০১৮ বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য উল্লেখযোগ্য বছর। এ সময়ে অর্থনীতি। অগ্রযাত্রা অব্যাহত ছিল। গত দুই বছরের উন্নয়ন বিস্ময়কর। দেশের জিডিপি এখন ৫ দশমিক ২৪ শতাংশ এবং মানুষে মাথাপিছু আয় ২,০৬৪ মার্কিন ডলারে পৌঁছেছে। দেশের প্রবৃদ্ধি যেমন ছিল ঈর্ষণীয় ঠিক তেমনি দারিদ্র্য বিমোচন অবকাঠামোগত উন্নয়ন, যোগাযোগ, গড় মাথাপিছু আয়, রিজার্ভ, খাদ্য উৎপাদন, শিক্ষা স্বাস্থ্য ও নারীর ক্ষমতায়নসহ উন্নয়নের সব সূচকের সাফল্য ছিল অভূতপূর্ব। দাতা সংস্থাগুলো তাদের প্রতিশ্রুত অর্থ প্রত্যাহারের পর নিজস্ব অর্থায়নে পা সেতু নির্মাণের উদ্যোগ আন্তর্জাতিকভাবে ব্যাপক প্রশংসিত হয়েছে। এসব কারণেই বিদেশে দেশের ভাবমর্যাদা উজ্জ্বল হয়েছে। জাতিসংঘ ও বিশ্ব ব্যাংক বাংলাদেশের এই অভূতপূর্ব ধারাবাহিক উন্নয়নকে বিশ্বের রোল মডেল হিসেবে অভিহিত। করেছে। বিভিন্ন পরিসংখ্যান থেকে জানা যায়, স্বাধীনতার পর দারিদ্র্যসীমার নিচে ছিল ৯২ শতাংশ মানুষ। আর মাথাপিছু মোট জাতীয় আয় ছিল ১০০ ডলার। বর্তমানে দারিদ্র্যের হার নেমে এসেছে সাড়ে ২৩ শতাংশে। বিশ্ব ব্যাংকের হিসন অনুযায়ী, অতি দারিদ্র্যের হার এখন ১২ দশমিক ১ শতাংশ। এক সময় খাদ্য চাহিদা পূরণ করতে বিদেশের দিকে চেয়ে থাকতে হয়েছে। বাংলাদেশ এখন আর খাদ্য সহায়তা নেয় না। আর্থিক খাতে বড় বড় প্রকল্প বাস্তবায়নে সফলতার স্বাক্ষ রেখেছে সরকার। এ কারণেই আগামীতে বিনিয়োগ, কর্মসংস্থান ও উৎপাদনে এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ।

9 months ago

Here, relative speed of Y in terms of X

=4x3-x=4x-3x3=x3 mph.

X will cover in (11.30 - 10) = 1.5 hours = ( x × 1.5) miles = 1.5x miles

Required time taken by Y to catch X= 1.5xx3=1.5x×3x=4.5x hours

Y will meet X at =11.30 am +4.5 hour = 4 pm

Alternative: Given that,

X' s speed is = x mph

Y's speed is =4x3 mph

Let, X and Y will meet after p hours

According to questions, px = (p - 1.5) × 4x3 [As, d = time × velocity]

=px=4px3-2x =4px3-px=2x =4px-3px3=2x =px=6x p=6 Y will catch train X at = 10 am +6 hours = 4pm (answer)

9 months ago

Let, original cost price of an orange is x dollar.

At 40% discount, the price of an orange is

=60% of x =60x100=3x5Dollar

According to the question

123x5-12x=4 =12×53x-12x=4

=20x-12x=4 =20-12x=4 =8x=4

x=84=2

Number of oranges that can be purchased by 24 dollars=242= 12 (answer)

9 months ago